Thursday, 13 July 2017

যদি ভুল করে
ভুলে যাওয়া যেতো,
তবে তোমায় ভুলে যেতাম ।
যদি অভিমান করে
দূরে যাওয়া যেতো,
তবে তোমায় ছেড়ে যেতাম ।
যদি ইচ্ছের জোরে
ঘৃণা করা যেতো তোমায়,
তবে তোমায় ঘৃণা করতাম ।
যদি কান্নার জলে
আমার সকল দুঃখ ধুয়ে যেতো,
তবে দু'চোখের জলে সাগর সৃষ্টি
করতাম ।
যদি আর একটিবার তোমায় কাছে
পেতাম,
তবে হৃদয়ের অবশিষ্ট ভালোবাসাটুকুও
তোমাকেই দিতাম
কেন যে তোমায়
বলতে গেলাম ভালবাসি
না হয় আজও থাকতে
তুমি আমার পাশাপাশি__
অসতর্ক অসময়ে ভুল করে
ভালবাসি বলতেই তুমি
দুরে সরে গেলে ভয়ে,
না হয় আজও থাকতে
তুমি আমার সিমানা ছুয়ে..
ভালবাসি এ কথাটি ভুল করেও বলতে
নেই,
ভালবাসা বেঁচে থাকে
ভালবাসাতেই............
যে সত্যিকারের ভালবাসতে
জানে.....
সে তার প্রিয় মানুষটির
কান্নাকে আপন
করে নিতে পারে।।
যে সত্যিকারের ভালবাসতে
জানে.....
সে হাজারো কষ্টের মাঝে সেই
মানুষটিকে সুখী রাখতে পারে।।
যে সত্যিকারের ভালবাসতে
জানে.....
সে কখনো তার ভালবাসার
মানুষটিকে
ছেড়ে যেতে পারে না !
আর যে মানুষটি ছেড়ে চলে যায়.....
সে কখনো ভালবাসার যোগ্য
ছিলো
না....!!!
আমি আজ হয়তো কিছু একটা পাওয়ার
জন্য
কাঁদছি। মনে হচ্ছে, সেই জিনিসটা
ছাড়া
আমার জীবন অর্থহীন।
পাঁচ বছর পরে যদি আজকের দিনটা
মনে
হয় তখন
আমার খুব হাসি পাবে! মন হবে, আমি
কতটা
বোকা ছিলাম!
আমি অন্যদের মত একই বিষয় নিয়ে
পরে
থাকতে
পছন্দ করিনা। আমি খুব দ্রুত নিজেকে
পরিবর্তন
করে ফেলতে পারি---
শুধু মুখে হাজারবার ভালোবাসি
বললেই কি ভালোবাসা
হয়??
ভালোবাসা জিনিসটা অদৃশ্য আবেগ।
এই আবেগের
ক্ষমতা অনেক বেশি। যদিও
বাস্তবতার কাছে পরাজিত
হয় মানুষের সত্যিকার ভালোবাসা।
তবে সত্যিই কি
পরাজিত হয়?? হয় না। বাস্তবতা
দুজনকে দুদিকে নিয়ে
গেলেও মনের মধ্যে জমানো
ভালোবাসা কিন্তু
ঠিকই থেকে যায় সেই মানুষটির জন্য।
কখনো
কমে না। বাহ্যিকভাবে দেখে হয়তো
মনে হয়
সে সব ভুলে গেছে, সুখে আছে। কিন্তু
তার
মনের ভেতরে ভালোবাসার মানুষটির
সমস্ত স্মৃতি
কখনো ভোলা যায় না। কাউকে বলাও
যায়না, আবার
সহ্যও করা যায় না।
শুধু সেই মানুষটির কথা ভেবে নির্ঘুম
রাত আর
নিরবে চোখের পানি ফেলতে হয় যা
শুধু বালিশটাই
জানে।
ভালোবাসি প্রমান করতে
হাজারবার ভালোবাসি বলতে
হয় না। সেই মানুষটির ছোট্ট ছোট্ট
স্বপ্ন,
চাওয়াগুলোর মূল্য দিলেই হয়।
ভালোবাসতে দামি
গিফট লাগেনা, ভালোবাসামাখাএকটু
কেয়ার, একটু সময়,
একটু সম্মান,একটু দায়িত্ববোধ,তার
পছন্দ
অপছন্দের দিকে একটু খেয়ালই যথেষ্ট।
কাউকে ভালোবাসলেই কি তাকে
কাছে পেতে
হবে???
কাউকে reall ভালোবাসলে তার
সুখটাই আসল। সে
যদি ভালো থাকে তাহলেই ভালো।
ভালোবাসার
মানুষটির সুখের জন্য নিজেকে সরিয়ে
আনা যদি
ভালো হয় তবে তাই ভালো। সেই
মানুষটির পাশে
প্রেমিক / প্রেমিকা নয় ভালো বন্ধু
হয়ে পাশে
থাকাই বা কম কিসের।
কথায় আছে কাউকে যদি সারাজীবন
কাছের মানুষ
হিসেবে পাশে রাখতে চাও তবে
প্রেম দিয়ে নয়
বন্ধুত্ব দিয়ে রাখো।
অনেকেই বলে প্রেম করবো মেয়ে
দেখে দাও, এটা কি কোন কথা??
প্রেম, ভালোবাসা সম্পূর্ণ মনের
ব্যাপার।
এটা কখনো জোর করে হয় না।
ভালোবাসা স্বর্গ
থেকে আসে। হঠাৎ করে মনের গহীনে
বিন্দু
বিন্দু ভালোলাগা শুরু হয়। তারপর
হয়তো ভালোবাসা
অনেক সপ্ন দেখেছিলাম তোমায় নিয়ে।।ভেবেছিলাম তোমায় নিয়ে আমার সপ্নের রাজ্যে প্রবেশ করব।।যেখানে ভালোবাসায় ঘিরে থাকবে আমাদের চারপাশ।।কিন্তু আমি ভুলেই গিয়েছিলাম যে সপ্ন,সপ্ন হয়েই থেকে যাবে তা সত্যি হবার নয়।।বুঝতে পারিনি বেশি ভালোবাসা ভালো না।।বড্ড ভুল করে ফেলেছি তাইতো নিজে নিজেই কষ্ট পাচ্ছি।।
অসাধারণ একটি ভালোবাসার গল্প
পড়ে দেখুন আপনার চোখের জল
আটকাতে পারবেন না..!!.
:
বড়লোক বাবা-মায়ের এক মাত্র মেয়ে।
মেয়েটাকে একটা ছেলে খুব ভালোবাসতো।
ছেলেটা মেয়েটিকে অনেক বার প্রস্তাব দেয়।
কিন্তু, মেয়েটা রাজি হয় না, বরং মেয়েটা
ছেলেটাকে নানা ভাবে অপমান করতো।
কারণ,ছেলেটা দেখতে ভালো ছিল না,
তার উপর আবার, গরিব ছিল।
মেয়েটা কোন দিন ছেলেটার মন বুঝার
চেষ্টা করে নি।
তারপর মেয়েটা ওই স্কুল থেকে চলে আসে।
.
.
ছয় বছর পর…...
মেয়েটার বিয়েতে মেয়েটা ছেলেটাকে
নিমন্ত্রন করে।তারপর মেয়েটা ছেলেটাকে
ডেকে বলে, “তোমাকে ভালো না বেসে
সব চেয়ে ঠিক কাজটি করেছি।
তোমাকে ভালোবাসলে, আজকে ওর মতোন
একটা স্বামী পেতাম না”
ওর আমাকে দেওয়ার মতন সবই আছে,
ওই আমাকে বিয়ে করার যোগ্য।
তোমার কি আছে… ?”
এই বলে মেয়েটা বিয়ের পিড়িতে বসতে
চলে যাচ্ছিল।
তখন ছেলেটা, মেয়েটার পিছন থেকে
অশ্রু চোখে ডাক দিয়ে বললো:
“সত্যিইতো তোমাকে ভালবাসাবো কেন,
আমার তো কিছুই নেই…..
তুমি ওকে বিয়ে করলে সত্যিই সুখী
হবে, এই বলতে- বলতে চোখের জল
মুছতে মুছতে চলে গেলো....!!
!
তার পর মেয়েটার বিয়ে হয়ে যায়।
দুই বছর পর “ছেলেটা তখনও বিয়ে করেনি।
ছেলেটার কাছে হঠাৎ করে খবর আসে
মেয়েটা অসুস্থ। তখন রাত ১ টা বাজে, তক্ষণই
ছেলেটা চলে যায় হাসপাতালে।
আর শোনে মেয়েটার দুইটি কিডনিই নষ্ট
হয়ে গেছে। খুব দ্রুত মেয়েটার জন্য কিডনি প্রয়োজন।
!
তখন ছেলেটা বললো আমিই ওকে কিডনি
দিবো!
ডাক্তার বললেন, আপনি তো একটা কিডনি
দিতে পারবেন, কিন্তু মেয়েটার তো দুইটা
কিডনির প্রয়োজন।
ছেলেটা বললো আমি ওকে দুইটা কিডনিই
দেব। ডাক্তার বললো দুটো কিডনি দিলেতো,
আপনি নিজেই মারা যাবেন।
তখন ছেলেটা বলে, আমি তো অনেক
আগেই মারা গেছি....
!
কোনো সমসসা নেই, ওকে বাচাতেই
হবে। কারণ আমি ওকে ভালোবাসি।
!
আমি ওর মাঝেই বেচেঁ থাকতে চাই..!
ছেলেটা তার দুটো কিডনিই দান করে মারা যায়। কিছু দিন পর মেয়েটা সুস্থ হয়ে ওঠে,
তার স্বামীকে জিজ্ঞাসা করে,
আচ্ছা আমাকে কিডনি কে দিয়েছে…..?
তক্ষণ তার স্বামী মাথা নিচু করে বলল-
“যে ছেলেটি তোমাকে ভালোবাসত,।
সেই ছেলেটিই তোমাকে কিডনি
দিয়েছে” এই কথা শূনে মেয়েটার চোখ দিয়ে
ঝর-ঝর করে জল পড়তে লাগল।
"আর তখন মেয়েটা বুঝতে পারে,
ছেলেটা তাকে কতটা ভালোবাসত"।
কিন্তু তখন বুঝে কি লাভ… ?
ছেলেটাই তো আর নেই!
!
বন্ধুরা গল্পটি কেমন লেগেছে তা এক্ষুনি
Comment করে জানাও ……… ??
অপ্রিয়া তুমি কোথায়..!!.




Tuesday, 11 July 2017


ভালোবাসার মানুষের সাথে বিয়ে হবেনা প্রেমিকা জিজ্ঞেস করলো, আচ্ছা অন্য কারো সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলে কি করবে তুমি? ভুলে যাবো, ছেলেটা উত্তর দিলো। ছেলেটার উত্তর শুনে মেয়েটি রাগে অন্যদিকে মুখ ঘোরালো। ছেলেটি আবার বলল, তুমিও আমাকে ভুলে যাবে, সবচেয়ে বড় কথা, আমি যত দ্রুত তোমাকে ভুলে যাবো, তার চেয়েও বেশি দ্রুত তুমি আমাকে ভুলে যাবে। কি রকম? প্রেমিকা প্রশ্ন করলো। ছেলেটি বলতে শুরু করল, "মনে করো বিয়ের প্রথম তিনদিন তুমি এক ধরনের ঘোরের মধ্যে থাকবে। শরীরে গয়নার ভার, মুখে মেকআপ এর প্রলেপ, চারিদিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশ, মানুষের ভিড়, তুমি চাইলেও তখন আমার কথা মনে করতে পারবে না। 'আর আমি তখন তোমার বিয়ের খবর পেয়ে হয়ত কোন বন্ধুর সাথে উল্টাপাল্টা কিছু খেয়ে পড়ে থাকবো। আর তার কিছু পর তোমাকে হৃদয়হীনা বলে গালিদেব, আবার পরক্ষনেই পুরাতন স্মৃতির কথা মনে করে বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবো। বিয়ের পরের দিন তোমার আরো ব্যস্ত সময় কাটবে। আর প্রথম সপ্তাহে, স্বামী আর মিস্টির প্যাকেট এই দুটো হাতে নিয়ে তুমি বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাড়ি ঘুরে বেড়াবে। আমার কথা তখন তোমার হঠাত হঠাত মনে হবে। এই যেমন স্বামীর হাত ধরার সময়, এক সাথে গাড়িতে চড়ার সময়। আর আমি তখন ছন্নছাড়া হয়ে ঘুরে বেড়াব, আর বন্ধুদের বলব বুঝলি ভাই, জীবনে প্রেম ভালোবাসা কিছুই না, সব মিথ্যে। পরের একমাসে তুমি হানিমুনে যাবে, নতুন বাড়ি পাবে, শপিং, ম্যাচিং, শত প্লান, আর স্বামীর সাথে হালকা মিষ্টি ঝগড়া। তখন তুমি বিরাট সুখে, হঠাৎ আমার কথা মনে হলে ভাববে, আমার সাথে বিয়ে না হয়ে বোধহয় ভালই হয়েছে। আমি ততদিনে বাবা, মা, বন্ধু কিংবা বাড়ির বড়দের বকা খেয়ে মোটামুটি সোজা হয়ে গিয়েছি। ঠিক করেছি কিছু একটা কাজ পেতে হবে, তোমার চেয়ে একটা সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করে তোমাকে দেখিয়ে দিতে হবে। সবাইকে বলব, তোমাকে ভুলে গেছি। কিন্তু তখনও মাঝরাতে তোমার এসএমএস গুলো বেরকরে পড়বো আর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ব। দুই বছর পর তুমি আর কোন প্রেমিকা কিংবা নতুন বউ নেই। মা হয়ে গিয়েছো, পুরাতন প্রেমিকের স্মৃতি, স্বামীর আহ্লাদ-ভালোবাসা, এসবের চেয়েও বাচ্চার ডায়াপার, হামের টীকা এসব নিয়ে বেশি চিন্তিত অর্থাৎ তখন আমি তোমার জীবন থেকে মোটামুটি পারমানেন্টলি ডিলিট হয়ে যাবো। এদিকে ততোদিনে আমিও একটা কাজ পেয়েছি, বিয়ের কথা চলছে। মেয়েও পছন্দ হয়েছে। আমি এখন ভীষণ ব্যাস্ত। এবার সত্যিই আমি তোমাকে ভুলে গিয়েছি। শুধু রাস্তা ঘাটে কোন প্রেমিক-প্রেমিকা দেখলে তোমার কথা মনে পড়বে। কিন্তু তখন আর দীর্ঘশ্বাসও আসেবে না....। এতদূর পর্যন্ত বলার পর ছেলেটি দেখল তার প্রেমিকা ছলছল চোখ নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। মুখে কোন কথা নেই। ছেলেটি ও চুপচাপ। একটু পর প্রেমিকা বললো - "তবে কি সেখানেই সব শেষ?" ছেলেটি বলল না। কোন এক মন খারাপের রাতে তোমার স্বামী নাক ডেকে ঘুমুবে, আর আমার বউও ব্যস্ত থাকবে নিজের ঘুমরাজ্যে। শুধু তোমার আর আমার চোখে ঘুম থাকবেনা, সেদিন অতীত আমাদের দুজনকে নিঃশ্বদে কাঁদাবে। আল্লাহ ব্যাতীত সে কান্নার কথা কেউ জানবে না, কেউ না...। মেয়েটি ছেলেটিকে জড়িয়ে ধরে হাউমাউ করে কাঁদতে লাগল....
জ্ঞানী ব্যক্তিকে একটি অনুষ্ঠানে কিছু
বলার জন্য বলা হল।
তিনি স্টেজে উঠে একটি কৌতুক বললেন।
হলভর্তি দর্শক হাসিতে ফেটে পড়লো।
একটু পরে তিনি একই
কৌতুক আবারও বললেন;
এবার খুব অল্প কয়েকজন হাসল।
এরপরে তিনি একই
কৌতুক কয়েকবার
বললেন কিন্তু কেউ
এতে হাসলোনা।
তিনি একটু
হেসে সকলের
উদ্দেশ্যে বললেন,
আপনারা একই বিষয়
নিয়ে কয়েকবার
হাসতে পারেন না,
তাহলে কেন একই
জিনিস
মনে করে বারবার,
অনেকবার কাঁদেন??
যা হবার তা হয়েই
গেছে সেটা নিয়ে কাঁদলেও
আর
তা পালটানো যাবেনা।
কান্না কোন সমাধান
নয়, কাঁদলে সমস্যা আরও জটিল হয়। সকল
ক্ষেত্রে বাস্তবতাকে মেনে নেয়াটাই
হবে বুদ্ধিমানের কাজ...!!!.
জীবন আমাকে অনেক কিছু দিয়েছে, কখনো কেঊ ভালোবেসে আগলে রেখেছে, কখনো সেই ভালোবাসা আমাকে নিঃশেষ করেছে, কেওবা তার প্রয়োজনে ব্যাবহার করেছে। কখনো বন্ধুরা অনেক সুখ দিয়েছে, কখনো ভালবাসার মানুষের চোখে অবহেলা দেখেছি। কখনো কারো অসীম ভালোবাসায় নতুন জীবন পেয়েছি। জীবনে অনেক কিছু দেখেছি, খুব প্রিয় মানুষের মৃত মুখ দেখেছি। কারো মুখে হাসি ফুটিয়েছি। তো কাওকে অনেক কষ্ট দিয়েছি। দেনা পাওনার হিসেব এখন আর মিলাই না। চাওয়া পাওয়ার হিসেব কসতে সাহস হয়না। সব কিছুই হয়ত পেয়েছি জীবন থেকে, শুধু পাইনি খুঁজে আমার মাঝে লুকিয়ে থাকা আমি কে?
একাকীত্ব মানুষকে কবিতা লিখতে শেখায়?
কবিতাকে সঙ্গী করে নিতে পারে কি একাকী মানুষ?
নাকি কবিতা বুঝিয়ে দেয়: মানুষ তুমি বড়োই একাকী?
এসবের উত্তর কে দেবে?
বিধাতা?
বিবেক?
নাকি সময়?
বিধাতাই তো মানুষকে বানিয়েছেন একাকী।
এ মর্ত্যলোকে পাঠিয়েছেন একাকী
জীবনযুদ্ধে ঠেলে দিয়েছেন একাকী
আবার ফিরিয়ে নেন একাকী
তাহলে...
বিবেক তো মানুষকে বুঝিয়ে দেয় সে একা।
জীবন তোমায় গড়তে হবে একা
আজীবন তুমি লড়বে, কিন্তু একা।
অনেক কিছুর মাঝেও মানুষ একা- বুঝানোই বিবেকের কাজ।
সময়ই তো সবচেয়ে দোষী।
সে-ই তো নিয়ে আসে একাকীত্ব
সৃষ্টি করেছে মানুষের নিয়তি।
এই সময়ই এ পার্থিব জগৎ থেকে মানুষকে নিয়ে যায়।
নিয়ে যায় অপার্থিব একলোকে - সেখানেও ভীষণ একা মানুষ।

দীর্ঘ দূরত্বের সম্পর্কগুলো খুব অদ্ভূত হয়।
দুজন দুজনকে চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে না, অনেক সময় চাইলেও অপর পক্ষের ব্যস্ততার কারণে কথাও হয় না ঠিকমতো, ছুটি কিংবা আনন্দ-উৎসবের দিনেও হয় না চোখের দেখা।
তবুও চলছে সম্পর্ক! একদিন দেখা হবে আর দেখা হলে এই করা হবে, ঐ করা হবে, ওর সাথে এখানে যাবো, সেখানে যাবো এই ভেবে ভেবেই চলে যাচ্ছে দিন।
এই দীর্ঘ দূরত্বের দুপাশে বসে থাকা দুজনের মাঝে নিশ্চয়ই কোনো আত্নিক সম্পর্ক রয়েছে।
নয়তো দূরে দূরে থেকে, চোখের দেখা না দেখেও মানুষ এতো ভালোবাসে কিভাবে!!
দেয়ালে দেয়ালে ..
খেয়ালে খেয়ালে..
হিসেবে বেহিসেবে..
তোমাকেই..... খুঁজি।
আড়ালে আড়ালে..
কোথায় হারালে,
দেখা কি,তুমি..
দিবে....... না বুঝি?
সময়কে বদলে দেও,নিজেকে প্রশ্ন করো কার জন্য সময় অসময় চোখের জল কিছু না বলেই চলে আসে....
আয়নায় একবার নিজের দিকে তাকিয়ে দেখ.মন কি বলে কান পেতে শুনো।..ফিরে আসে, শুধু একবার তোমার ফেলে যাওয়া পাগলটা কে দেখে যাও, আজ সে কেমন আছে.....
আমি আজ হয়তো কিছু একটা পাওয়ার
জন্য
কাঁদছি। মনে হচ্ছে, সেই জিনিসটা
ছাড়া
আমার জীবন অর্থহীন।
পাঁচ বছর পরে যদি আজকের দিনটা
মনে
হয় তখন
আমার খুব হাসি পাবে! মন হবে, আমি
কতটা
বোকা ছিলাম!
আমি অন্যদের মত একই বিষয় নিয়ে
পরে
থাকতে
পছন্দ করিনা। আমি খুব দ্রুত নিজেকে
পরিবর্তন
করে ফেলতে পারি---

প্রত্যেকটা মানুষ কল্পনায় সুখী!!😊
এরা বাস্তবে যা করতে পারে না কল্পনায় তাই করতে চায়
প্রিয় মুখটার দিকে একদৃষ্টি তে তাকিয়ে থাকে,😍😆💘
কখনও আলতো করে তার হাত ধরে বহুদূর হেঁটে চলে।
সকল অপূর্ণ ইচ্ছে গুলো পূরণ করার বায়না খুঁজে বেড়ায় 😊💔sukhpakhiBD

রাগে অভিমানে কত বার বলেছি, তুমি যদি আমাকে ভুলে থাকতে পারো তাহলে আমি কেন পারবো না... আজ এত কাল পর সেই দিন চলে এসেছে, তুমি হয়তো বা সত্যি ...